শুক্রবার এক মার্কিন কর্মকর্তা এ কথা বলেছেন। তবে সৌদি সরকার এই দাবি নাচক করে দিয়েছে।
গোয়েন্দা সংস্থার সিদ্ধান্তের সাথে পরিচিতি থাকা ওই মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই তথ্য জানিয়েছেন। এবিষয়ে দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট প্রথম খবর প্রকাশ করেছে।
অন্যদিকে সৌদি আরবের কূটনৈতিক সূত্র দাবি করেছে, হত্যাকাণ্ডের সাথে যুবরাজের ‘একেবারেই’ কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সৌদি নাগরিক খাসোগি যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছিলেন। ওয়াশিংটন পোস্টে কলাম লেখা এই সংবাদিক প্রায়ই রাজ পরিবারের সমালোচনা করতেন। গত ২ অক্টোবর ইস্তানবুলে সৌদি দূতাবাসে তিনি খুন হন। তুর্কি ও সৌদি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিয়ের কাগজপত্র আনতে দূতাবাসে গেলে সেখানেই খাসোগিকে হত্যা করে সৌদি আরব থেকে যাওয়া ঘাতকদের একটি দল।
চলতি সপ্তাহে মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তারা এবিষয়ে সিনেট ও কংগ্রেস কমিটির সদস্যদের অবহিত করেছেন। সেই সাথে হত্যাকাণ্ডে জড়িত বা সাহায্য করা সন্দেহে ১৭ সৌদি নাগরিকের ওপর আর্থিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে মার্কিন অর্থ বিভাগ।